টিপসটেকনোলজিমোবাইল ফোনলাইফ স্টাইল

মোবাইল ফাস্ট করার উপায়

নতুন অ্যান্ড্রয়েড ফোন কিনেছেন। ফোন তো সুপার ফাস্ট, খুব ভালো কাজ করে৷ আপনিও নতুন ফোনের উপর বেশ যত্নশীল। কিন্তু আস্তে আস্তে ফোনের বয়স বাড়ে, ফোনটিরও কদর কমে। অযত্নে-অবহেলায় শখের স্মার্ট ফোনটি পরিণত হয় শুধুমাত্র দরকারের অংশ হিসেবে। নতুন ফোন যতটা আস্তে ধীরে সচেতনভাবে ব্যবহার করতেন, পুরাতন ফোনটি ওতোটাও যত্নে ব্যবহার করেন না। ফোনের বয়স বাড়ার সাথে সাথে ফোনে জমা হতে থাকে অনেককিছু। ফলে শখের ফোনটি হয়ে যায় খুবই স্লো। তাছাড়াও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেক ফাস্ট এবং আপডেটেড স্মার্টফোনও স্লো হয়ে যায়। ধীরে ধীরে এ সুপার ফাস্ট ফোনটিরও কার্যক্ষমতা কমতে থাকে।

সূচিপত্রঃ

মোবাইল ফাস্ট করার উপায়

মোবাইল ফোন ফাস্ট করার জন্য কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হয়। নতুবা সময়ের সাথে সাথে অ্যান্ড্রয়েড ফোনগুলোর কার্যক্ষমতা কমতে শুরু করে, ফলে ফোনটি হয়ে পড়ে স্লো। তবে আমরা নিজেরাও কিন্তু জানি না যে, ফোনটি স্লো করার পেছনে আমরা নিজেরাও অনেকটা দায়ী। বিভিন্ন কারণ রয়েছে যেগুলো ফোনটি স্লো করার পেছনে দায়ী। 

চলুন জেনে নেওয়া যাক মোবাইল ফোন ফাস্ট করার উপায় সম্পর্কে-

মোবাইল ফোনের জায়গা খালি রাখুন

অ্যান্ড্রয়েড ফোন ফাস্ট করতে ফোনে জায়গা খালি রাখতে হবে। আপনি যত বেশি ফোনটিকে রিল্যাক্সে রাখবেন, সে তত বেশি ফাস্ট কাজ করবে ও ভালো সার্ভিস দিবে।

সাধারণত স্মার্টফোনে র‍্যাম (RAM), ইন্টারনাল স্টোরেজ (Internal Storage )ও প্রোসেসর (Processor) থাকে। তবে তা অনেক কম। এগুলোর উপরই ফোনের স্লো-ফাস্ট বিষয়টি নির্ভর করে। তাই এগুলো কম ক্ষমতাসম্পন্ন হলে এবং ফোনে ভারী অ্যাপস ব্যবহার করলে বা ভারী হয়ে গেলে ফোনের উপর তুলনামূলক ভাবে অনেক বেশি চাপ পড়ে। এতে ফোনটি স্লো হতে থাকে। তাই যতটা সম্ভব ফোনটিকে ভারমুক্ত রাখতে হবে। তাহলেই ফোনটি ফাস্ট কাজ করবে।

অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস আনইন্সটল করা

আপনি প্রয়োজনে বা অপ্রয়োজনে Google play Store থেকে অনেক অ্যাপস ডাউনলোড করেন। হয়তো তা পুরো ফোনের জীবদ্দশায় ১-২ বার ব্যবহার করেছেন বা বেশ কয়েকবার ব্যবহার করেছেন। কিন্তু মাসের পর মাস,বছরের পর বছর আপনি ওগুলো ফোনে ইন্সটল করে রেখে দিয়েছেন। যা কোনো কাজেই লাগবে না। কিন্তু এই অপ্রয়োজনীয় অ্যাপসগুলোই করছে আপনার চরম সর্বনাশ, ফোনকে করছে মারাত্মক স্লো সেই সাথে প্রোসেসরের উপর এক্সট্রা চাপ প্রয়োগ করছে। এগুলো আনইন্সটল করুন। এতে করে আপনার পুরাতন ফোনটি ফাস্ট হবে। মনে রাখবেন, ফোনে যত অ্যাপস রাখবেন তত আপনার ফোনটি স্লো হবে। তাই যতটা সম্ভব দরকারী অ্যাপসগুলো ব্যবহার করুন।

ব্যাকগ্রাউন্ড ক্লিন রাখা

আবার সারাদিনে আমরা অনেক অ্যাপস ব্যবহার করি। এখন ইউটিউবে, তো পরে ফেসবুকে, একটু পর আবার ম্যাসেঞ্জারে, তারপর ই-মেইলে, পরে হয়তো অন্য আরও অ্যাপসে। দিনশেষে আপনার অ্যাপস ব্যবহারের পরিমাণ হয়তো নিজেও গুনে শেষ করতে পারবেন না। আমরা সাধারণত ইচ্ছামতো অ্যাপস ব্যবহার করে ব্যাকে চলে যায় বা হোম পেজে চলে আসি। কিন্তু আপনার অজান্তেই এগুলো কাজ করে। ব্যাকগ্রাউন্ডে এগুলো রান করতে থাকে। যা আপনার র‍্যামের উপর প্রেশার দেয়। সেজন্য র‍্যাম ক্লিন রাখা জরুরী। অনেকে হয়তো এ বিষয়টি কখনও খেয়ালও করেন না। যা আপনার ফোন স্লো করার পেছনে দায়ী। আপনি আপনার ফোনে “Close all/ Clear all/ (×) ক্রস চিহ্ন” পাবেন। সেটিতে ক্লিক করে ব্যাকগ্রাউন্ডে রান করা সব অ্যাপস একবারে ক্লিন করে ফেলুন। তবে এটি দিনের মধ্যে কয়েকবার করুন তাতে আপনার ফোনটি ফাস্ট থাকবে।

হোমের অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশনস সরিয়ে ফেলুন

প্রতিটি অ্যান্ড্রয়েড ফোনের হোমে অনেক অ্যাপ্লিকেশনস থাকে। তাছাড়া আমরা মেনু বারে ডাবল ক্লক, ওয়েদার, টেম্পারেচার মিটার প্রভৃতি রেখে দেই। সেগুলো সরাসরি সার্ভারের সাথে যুক্ত। সাথে আপনার প্রোসেসর ও র‍্যামকেও বিজি রাখে। ফলে ফোন হয়ে পড়ে স্লো। আর যদি আপনি মোবাইল ডাটা ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ডাটা নষ্ট করে। তাই এসব অ্যাপ্লিকেশনসগুলো রিমুভ করে দেওয়াই ভালো। এতে ফোন ফাস্ট হয়। 

ভালো মানের মেমোরি কার্ড ব্যবহার 

বাজারে স্বল্পমূল্যে SD কার্ড বা মেমোরি কার্ড পাওয়া যায়। তাই কম দামী বলে আমরাও এসব মেমোরি কার্ড ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এসব সস্তা মেমরিকার্ড প্রোপার প্রেশার নিতে পারে না। তাই ফোনকে করে স্লো। এজন্য চেষ্টা করবেন একটু মানসম্মত মেমোরি কার্ড ব্যবহার করার। এতে ফোন স্লো হবে না।

অপ্রয়োজনীয় ইমেজ-ভিডিও ডিলিট করুন 

অনেক দিন ফোন ব্যবহার করতে করতে আমরা ফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজ শর্ট করে ফেলি অর্থাৎ জায়গা কমে যায়। অনেক ইমেজ, ভিডিও, ফাইল, অ্যাপস এগুলো বেশি থাকলে ইন্টারনাল স্টোরেজের জায়গা কমে যায়। এতে ফোনও স্লো হয়ে যায়। তাই অপ্রয়োজনীয় ফাইল, ডেটা ভিডিও ডিলিট করুন। 

লাইভ বা এনিমেটেড ওয়ালপেপার ব্যবহার বন্ধ করুন

দেখতে সুন্দর লাগছে বলে অনেকেই ফোনে লাইভ ওয়ালপেপার বা এনিমেটেড ওয়ালপেপার ব্যবহার করে থাকেন। যেমন- Water Garden Live Wallpapers, Live Wallpapers-Walloop, Rain Live Wallpaper ইত্যাদি। ফলে র‍্যাম, রম ও প্রোসেসরে প্রেশার পড়ে। এতে আপনার ফোনটি স্লো হয়ে যায়। তাই এগুলো সরিয়ে ফেলুন। তাতে ফোনটি ফাস্ট হবে।

ভারী অ্যাপস ব্যবহার বন্ধ করুন

আপনার স্মার্টফোনটি যদি বেশি পুরাতন হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে ভারী অ্যাপস ব্যবহার করা উচিত নয়। এতে আপনার র‍্যাম ও রমের উপর এক্সট্রা চাপ পড়ে। Facebook, Messenger, YouTube এর মতো ভারী অ্যাপস ব্যবহার না করে আপনি এর Lite ভার্সন ব্যবহার করতে পারেন। যেমন Facebook Lite, Messenger Lite, YouTube Go এগুলো ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো আপনার ব্যাটারীও কম বার্ন করবে। তবে ফোনের র‍্যাম-রম হাই স্প্রিডের হলে সেক্ষেত্রে Lite ভার্সন ব্যবহারের প্রয়োজন নেই।

থার্ড পার্টি অ্যাপস ব্যবহার বন্ধ করুন

আমরা ফোনের স্প্রিড বাড়ানো জন্য অনেকসময় বিভিন্ন অ্যাপস ব্যবহার করি। যেমন- Speed Booster, Clean Master, Rocket Boost ইত্যাদি। এগুলো ব্যবহার থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকুন। এগুলো আপনার ফোন ক্লিন করে না। ৪/৫ বছর আগে ক্লিনার অ্যাপসগুলো কিছুটা কাজ করতো। কিন্তু বর্তমান সময়ে এসে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম নিজেই এতটা কাস্টমাইজ হয়েছে, এতটায় অপডেট হয়েছে যে এটি নিজেই এধরনের বিষয়গুলো অপটিমাইজ করতে পারে। থার্ড পার্টি অ্যাপসগুলো আপনার ফোনের জায়গা নষ্ট করে ফোনকে স্লো করবে। তাই এগুলো ব্যবহার না করা ভালো।

লাঞ্চার ব্যবহার

অনেক সময় আমরা স্মার্ট ফোনটিকে কাস্টমাইজড করে ফেলার জন্য বিভিন্ন Launcher ব্যবহার করে থাকি। অনেক Launcher ই আপনার ফোনকে ফাস্ট না করে স্লো করে ফেলে। আর ফোনে যে Launcher টি রয়েছে ওটা বন্ধ করে অনেকেই অন্য Launcher ব্যবহার করে। এতে আপনার ফোনের লুক চেঞ্জ হয় ঠিকই কিন্তু অপনার ফোনটি হয়ে যায় স্লো। আপনার যদি Launcher ব্যবহার করতেই হয় তবে Lite Launcher ব্যবহার করুন। যেমন- Lite Launcher, U Launcher Lite, Rootless Launcher ইত্যাদি। অথবা আপনার ফোনে থাকা Launcher টি ব্যবহার করুন। এতে ফোন স্লো হবে না।

অ্যান্ড্রয়েড ফোল্ডার 

স্মার্টফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজে রয়েছে Android নামে একটি ফোল্ডার। সেখানে প্রয়োজনীয় ডাটা না থাকলে ফোল্ডারটি ডিলিট করুন। এতে আপনার ফোন যেমন ফাস্ট হবে তেমনি ভাইরাসও ডিলিট হবে।

এনিমেশন

আমরা স্মার্টফোনে অনেক সময় অনেক বেশি এনিমেশন ব্যবহার করি। এতে বিভিন্ন ট্রানজিকশনে বিভিন্ন এনিমেশন শো-অফ করে। এতে আপনার প্রোসেসর আলাদাভাবেই প্রোসেসিং করে। ফলস্বরূপ আপনার ফোন হয় স্লো। তবে এটি আপনি অফ করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাকে ফোনের Settings অপশনে যেতে হবে। এরপর আপনাকে Build number অপশনটি খুঁজে বের করতে হবে৷ কারণ বিভিন্ন ফোনে এটি বিভিন্নভাবে থাকতে পারে। তারপর এটিকে ৭ বার প্রেস করুন। এরপর আপনি Developer অপশনটি পাবেন। যেখানে আপনি Animation Scale পাবেন। ৩টি অপশন পাবেন। সবগুলোর Animation Scale 0.5X বা off করুন। আর দেখুন আপনার ফোনটি কতটা ফাস্ট হয়েছে।  

অ্যাপস আপডেট না দেওয়া

আমাদের ফোনে যেসব অ্যাপস রয়েছে বা আমরা পরে যে অ্যাপসগুলো ইন্সটল করি তা অনেক সময় আপডেট দেই না। প্রথম থেকে যেমন ছিল ঠিক তেমনি থাকে। অনেক অ্যাপস আপডেট করতে বললেও আমরা অবহেলায় ওগুলো আপডেট করি না। এতে ফোন আস্তে আস্তে স্লো হয়ে যায়। তাই নির্দিষ্ট সময় পরপর ফোনের অ্যাপসগুলো আপডেট করুন। আপনি Google Play Store এ গিয়ে এগুলো আপডেট করে নিতে পারেন।

পুরাতন ব্যাটারী বদল করুন

আপনার ফোন পুরাতন হলে ফোনের ব্যাটারীও পুরাতন হবে স্বাভাবিক। পুরাতন ব্যাটারী ফোনকে স্লো করে দেয়, তাই এটি পাল্টে ফেলুন। ফোনটি আগের চেয়ে ফাস্ট কাজ করবে।

ফোন রিসেট দিন

আমরা নিয়মিত ফোন ব্যবহার করলেও ভুলে যায় ফোনকেও একটু রেস্ট দেওয়া জরুরী। ১/২ মাস পরপর ফোন রিসেট দিন। এতে আপনার ফোন অনেক ফাস্ট হবে। তবে আপনার প্রয়োজনীয় ডাটা অবশ্যই ব্যাক-আপ দিয়ে রাখুন।

ডাটা সেভার মোড ব্যবহার করুন

আপনি যদি ফোনে ব্রাউজার ব্যবহার করে থাকেন, তাইলে অবশ্যই সেটির ডাটা সেভার মোড অন করে দিতে হবে। কারণ এক্ষেত্রে ওয়েবসাইটগুলো দ্রুত লোড হবে ডাটা সেভার অন করলে। তাছাড়া আপনি আগের চেয়ে ভালো গতি পাবেন। তবে মাথায় রাখবেন এতে কিন্তু আপনার ব্রাউজিং কোয়ালিটির অবনতিও হতে পারে।

ওয়াইফাই কানেকশন অপটিমাইজ করুন

ফোন স্লো হয়ে যাওয়ার আর একটি কারণ দুর্বল ওয়াইফাই কানেকশন। তাই ওয়াইফাই ডিসকানেকট করে আপনার ফোনের স্পিড পরীক্ষা করে এটি নিশ্চিত করে নিন, ফোন ওয়াইফাই কানেকশনের কারণে স্লো হয়েছে কিনা। আপনি এমন অবস্থার সম্মুখীন হলে আপনার ওয়াইফাই কানেকশনটি অবশ্যই অপটিমাইজ করার ব্যবস্থা করুন।

পরিশেষে

আপনি যদি এসব পদ্ধতি অনুসরণ করেন তবে আপনার পুরাতন স্লো অ্যান্ড্রয়েড ফোনটি আগের চেয়ে অনেক ফাস্ট হবে। শুধু তাই নয় আপনার প্রোসেসরের উপর চাপ কম পড়বে সেই সাথে আপনার র‍্যাম ও রমও আগের চেয়ে ভালো কাজ করবে। 

সচারাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী

১. চার্জ থাকা সত্ত্বেও ফোন চালু হচ্ছে না কেনো?

উত্তর: ফোন চালু না হবার বেশ কিছু কারণ আছে। তবে আপনি আপনার ফোন চার্জ করার জন্য চেষ্টা করে থাকেন, আর সেটি যদি চালু না হয়, তাহলে আপনার ফোনের চার্জিং পোর্টে ধুলো এবং ময়লা আটকে থাকতে পারে। অথবা ইউএসবি ক্যাবলের সমস্যা থাকলেও তা হতে পারে।

২. মোবাইল রিসেট দিলে কি হয়?

উত্তর: আপনি যখনি আপনার ফোন রিসেট দিয়ে থাকেন, তাহলে ফোনের সব অ্যাপ, ইন্টারনাল স্টোরেজের ফাইল ছাড়াও এসব অ্যাপ এবং সিস্টেম অ্যাপের ডেটা গুলোও স্বভাবত কারণেই ডিলিট হয়ে যাবে। আর রিসেট দেয়ার পর আবার আপনাকে সমস্ত অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। সেই সাথে অনেক সিস্টেম অ্যাপও আপডেট দেয়া লাগতে পারে। এর ফলে আবার নতুন করে প্রসেসরকে সেই সব ডেটা তৈরি করে সেভ করতে হবে।

৩. অ্যান্ড্রয়েড ফোনে অনেকসময় ইন্টারনেট স্লো হয় কেনো?

উত্তর: অনেকসময় ইন্টারনেট অ্যান্ড্রয়েড ফোনে স্লো কাজ করে। সাধারণত আপনি যে স্থানে আছেন সেখানে হয়তো দুর্বল ইন্টারনেট বা নেটওয়ার্ক কনেকশন থাকার কারণে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ইন্টারনেট স্লো হয়ে যায়।

৪. মোবাইলের চার্জ বেশি রাখার উপায় কি?

উত্তর: আপনার ফোনের ডিসপ্লের ব্রাইটনেস যতটা সম্ভব কমিয়ে রাখুন। তাছাড়া ব্লুটুথ, ওয়াইফাই, হটস্পট, টেথারিং, ডেটা কানেকশন প্রয়োজন না পড়লে বন্ধ করে রাখাই ভাল। সেই সাথে ডিসপ্লে টাইম আউট যথা সম্ভব কম রাখুন।

৫. মোবাইল ফোনে কতক্ষণ চার্জ দেওয়া উচিত?

উত্তর: অনেকের ধারণা ফোনের ব্যাটারি পুরোপুরি চার্জ দেওয়া ভালো। কিন্তু এটি ভুল। একটি ব্যাটারি তার সর্বোচ্চ সার্ভিস দেয় তাই ৮০ ভাগ চার্জ হওয়ার পরপরই চার্জ বন্ধ করে দেওয়া উচিত। আর সঠিক নিয়মে চার্জ দিলে ব্যাটারির স্থায়িত্বও দীর্ঘ হয়। 

রিলেটেড আর্টিকেল গুলো

Back to top button