এখনকার ইন্টারনেট এবং টেকনোলজির যুগে যেকোন কাজ আমরা অফলাইন থেকে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি অনলাইনে করতে। চাকরির আবেদনের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নেই। বেশ কয়েক বছর আগেও,বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিয়োগকর্তারা আবেদনের ক্ষেত্রে, সিভি প্রিন্ট করে খামে ভরে অফিসে জমা দিয়ে যাওয়ার ব্যাপারটা উৎসাহিত করতেন। কিন্তু বর্তমানে, বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানই কাগজের ব্যবহার কমিয়ে আনার জন্যে হার্ড কপি সিভির থেকে সিভির সফটকপি সমর্থন করেন বেশি। আর এজন্যই সাম্প্রতিককালের ট্রেন্ডহচ্ছে অনলাইনে চাকরির আবেদন করা। অনলাইনে বিভিন্ন মাধ্যমে যেমন প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ওয়েবসাইট, নিজস্ব ফেইসবুক পেজ সেই সাথে জব পোর্টাল্গুলোয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে নিয়োগকর্তারা খুব সহজে আবেদনপ্রার্থীদের সনাক্ত করতে পারেন। দেশের বহুল পরিচিত অনলাইন জব পোর্টাল গুলোর মধ্যে রয়েছে-
BikroyJOBS (বিক্রয়জবস), BD jobs (বিডি জবস), কর্ম (Kormo), Job.com (জবস ডট কম), Careerjet.com (ক্যারিয়ার জেট ডট কম), Chakri.com/Prothom alo jobs (চাকরি ডট কম/প্রথমআলো জবস), LinkedIn (লিঙ্কডইন). BikroyJOBS এর মাধ্যমে আপনি ঘরে বসেই দেশের এবং বিদেশের চাকরির খবর পেতে পারবেন বিনা ঝামেলায়।
অনলাইনে চাকরির আবেদনের অনেক সুবিধা রয়েছে। যেমন ঘরে থেকে শুধুমাত্র কম্পিউটারের সামনে বসেই অসংখ্য জায়গায় নিমেষেই সিভি পাঠিয়ে দেওয়া যায়। ফলে বার বার সিভি প্রিন্ট করার ঝামেলা পোহাতে হয়না সেই সাথে বেচে যায় যাতায়াতের ভাড়াটাও। আবেদনের প্রক্রিয়াও বিনামূল্যের হওয়ায় কোথাও আবেদনের ক্ষেত্রে সৃষ্টি হয় না সংশয়ের। একটা ব্যাপার শুধু খেয়াল রাখতে হবে, বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত দক্ষতা এবং জ্ঞানের সাথে আপনার দক্ষতা এবং জ্ঞানের সামঞ্জস্য কতটুকু। মিলে গেলে, নির্দ্বিধায় প্রেস করে দিন “এপ্লাই” বাটনটি কিংবা চাইলে ইমেইলও করে দিতে পারেন আপনার নিজের বানানো আদর্শ একটি সিভি।
সবকিছুর যেমন ভালো দিক থাকে তেমনি খারাপ দিকও থাকে। একইভাবে অনলাইনে চাকরির আবেদনের যেমন সুবিধা আছে তেমনি রয়েছে কিছু অসুবিধাও। অনলাইন এপ্লিকেশন যেমন টাকা ও সময় দুটোই বাচিয়ে দেয় কিন্তু মাঝে মাঝে নিজের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তায় পড়তে হয়। যেহেতু অনলাইনে শুধুমাত্র পোস্ট বা বিজ্ঞপ্তি দেখে এপ্লাই করতে হয় সেক্ষেত্রে পোস্টদাতা সম্পর্কে একশভাগ নিশ্চিত হওয়ার উপায় থাকেনা ফলে চাকরির বিজ্ঞপ্তিটি আসল না নকল তা যাচাই করা কঠিন হয়ে পড়ে। অনেক সময় প্রার্থীদের কাছে তাদের কনফিডেন্সিয়াল তথ্য জানতে চাওয়া হয়, যা পরবর্তীতে কোনভাবে ছড়িয়ে পড়লে প্রার্থী বিপদের সম্মুখীন হতে পারেন।
নিজেকে এসব অনলাইন ফ্রড থেকে নিরাপদ রাখতে, পড়তে থাকুন আর্টিকেলটি এবং জেনে নিন কি কি বিষয়ের প্রতি খেয়াল রেখে চললে খুব সহজেই এড়িয়ে যেতে পারবেন এসব সমস্যা।
সূচিপত্রঃ
১। পলিসি এগ্রিমেন্ট পড়ে ‘এগ্রি’ বাটনে ক্লিক করুন
আমাদের সবার একটি চিরাচরিত অভ্যাস হচ্ছে, আমরা কেউই স্ক্রিনে ভেসে থাকা টার্মস, পলিসি এগ্রিমেন্টের কথাগুলো পড়তে পছন্দ করিনা এবং না জেনে শুনেই ‘এগ্রি’ বাটনে ক্লিক করে থাকি। বেশিরভাগ পলিসি এগ্রিমেন্টের কথাগুলো একই ধরণের হয় বলেই পড়ার প্রতি সবার এত অনিহা। আর এই অনিহাকেই কাজে লাগিয়ে অসাধু ব্যক্তিরা অনলাইনে নানা ধরণের ফ্রড করার সুযোগ পায়। নিয়োগের লিঙ্কে, পলিসি এগ্রিমেন্টে নানা ধরণের পারসোনাল তথ্য চেয়ে উল্লেখ করেন এবং এগ্রি বাটনে ক্লিক করে, ওসব সংগ্রহের অনুমতি দিয়ে দেন অনেকেই নিজের অজান্তে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এইসব লিঙ্ক থেকে ভাইরাস, ম্যালওয়্যার এসবের আক্রমণ ঘটে ডিভাইসে।
তাই নিজের এবং ডিভাইস উভয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে, এগ্রি করার পূর্বে অনিচ্ছা সত্ত্বেও পড়ে নিতে হবে পলিসি এবং এগ্রিমেন্টগুলো। পড়ার সময় যদি কোন কিছু বুঝতে সমস্যা হয় সেক্ষেত্রে সাহায্য চাইতে পারেন কোন বন্ধু কিংবা পরিচিতর কাছে।
২। অনলাইন পেজটি এনক্রিপ্টেড কিনা তা নিশ্চিত করা
অনলাইনে কোন চাকরির জন্য আবেদনের পূর্বে নিশ্চিত করে নিতে হবে যে লিঙ্কের ওই পেজটি এনক্রিপটেড কিনা। এনক্রিপটেড বলতে বোঝায় যে, ওই পেজটি নিরাপদ এবং সেখানে সরবরাহকৃত কোন তথ্যই অন্য কেউ পড়তে, বদলাতে বা চুরি করতে পারবেনা।
যেসব ওয়েব পেজগুলো “https” প্রোটোকল দিয়ে শুরু হয় সেসব পেজগুলো ব্যবহার করা নিরাপদ। অন্যদিকে শুধু “http” প্রোটোকল দিয়ে শুরু হওয়া পেজগুলো অনিরাপদ এবং ব্যবহারে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। অনেক ক্ষেত্রে আনএনক্রিপটেড পেজের মাধ্যমে ভাইরাস সহ অন্যান্য ক্ষতিকর হ্যকিং সফটওয়্যারও অটো ডাউনলোড হয়ে যায় এবং নানাবিধ ক্ষয়ক্ষতি হয় ডিভাইসের।
লিগাল এবং অথেন্টিক প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের অনলাইন ওয়েবপেজের সবকিছু এনক্রিপটেড হয়ে থাকে। কিন্তু ফ্রড প্রতিষ্ঠানগুলোর ওয়েবপেজগুলো আনএনক্রিপটেড থাকে। তাই আজ থেকে কোথাও আবেদনের পূর্বে ওয়েবপেজটি এনক্রিপটেড কিনা দেখে নিতে ভুলবেন না।
৩। নিজের গোপনীয় তথ্য প্রদানের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন
অনেক সময়, নিয়োগকর্তারা চাকরির বিজ্ঞপ্তিটি লিঙ্ক আকারে দিয়ে থাকেন, যেই লিঙ্কে ক্লিক করার পরে প্রার্থীরা একটি ফর্ম পান, যার বিভিন্ন অংশ পূরণ করার জন্য তাকে নিজস্ব তথ্য প্রদান করতে হয়।
যদি ফর্মে শুধুমাত্র প্রার্থীর নাম, তার সকল ডিগ্রী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম, জিপিএ/সিজিপিএ, পাসের সন এধরণের সাধারণ তথ্য জানতে চাওয়া হয় সেক্ষেত্রে তথ্য প্রদানের ক্ষেত্রে কোন সমস্যা থাকেনা। কিন্তু যদি ব্যাংক একাউন্ট নম্বর, পাসওয়ার্ড বা আবেদনের জন্য নগদ অর্থ চাওয়া হয় সেক্ষেত্রে আবেদনের পূর্বে প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আপনাকে আরো একটু অনুসন্ধান করে নিতে হবে। বেশিরভাগ লিগ্যাল কোম্পানিগুলো কখনোই আবেদনকারী প্রার্থীদের একান্ত নিজস্ব কোন তথ্য জানতে চাননা বরং বেশিরভাগই একদম সাধারণ তথ্যগুলোই জানতে চান যা প্রদানে প্রার্থীকে পরবর্তীতে কোন ধরণের সমস্যায় পড়ার সম্ভাবনা থাকে না। এজন্য যদি কোন বিজ্ঞপ্তিতে গোপনীয় তথ্য জানতে বা টাকা চাওয়া হয় সেক্ষেত্রে বিজ্ঞপ্তিটি ফ্রড কিংবা নকল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
আজকাল, ফেইসবুকের বিভিন্ন চাকরির গ্রুপগুলো বেশ সহায়ক ভূমিকা পালন করছে কোন প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানার ক্ষেত্রে। কোথাও আবেদনের পূর্বে প্রতিষ্ঠানটি সম্পর্কে গ্রুপে পোস্ট করলেই নানা ধরণের তথ্য পেয়ে যাবেন নিমেষেই এবং তারপর নির্দ্বিধায় করে ফেলতে পারবেন চাকরির জন্য আবেদন। প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানতে ফেইসবুক গ্রুপ গুলোর পাশাপাশি আজকাল লিঙ্কডইন ও বেশ ব্যবহৃত হচ্ছে।
৪। কোম্পানির নিজস্ব ওয়েবসাইট/ফেইসবুক পেজ চেক করা
কোন প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখে আবেদনের পূর্বে অবশ্যই প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব ওয়েবসাইট/ফেইসবুক পেজ আছে কিনা তা দেখে নিতে হবে। এর প্রথম কারণ হচ্ছে, বর্তমানে ছোট বড় সকল কোম্পানিরই ওয়েবসাইট এবং ফেইসবুক পেজ থাকে। তাই কোন নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট বা ফেইসবুক পেজ খুজে না পেলে প্রতিষ্ঠানটি ফ্রড হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে,কোথাও আবেদনের পূর্বে সেই প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট বা ফেইসবুক চেক করার মাধ্যমে আপনি কোম্পানিটির বর্তমান পরিস্থিতি, সাম্প্রতিক কাজ সমূহ সম্পর্কে ধারণা পেতে পারবেন। এছাড়াও কোম্পানিটির লক্ষ্য কি কি, কি কাজ করছে, ওখানকার কাজের পরিবেশ কেমন, তারা কিধরনের কর্মী নিয়োগ দিতে আগ্রহী এসব সম্পর্কেও বিস্তারিত ধারণা পেয়ে যাবেন। এসব খুটিনাটি তথ্য জানা থাকলে একদিকে যেমন, আবেদন করবেন কি করবেন না সেটা নিয়ে দ্বিধায় ভুগতে হয় না তেমনি ইন্টারভিউতে ইন্টারভিউয়ারকেও খুব সহজেই ইম্প্রেস করা যায়।
৫। কোম্পানির রিভিউ জেনে নেওয়া
ডিজিটাল যুগে আমরা সকলেই সকলের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সামনা সামনি চেনা শোনা না থাকলেও বিভিন্ন ফেইসবুক গ্রুপের মাধ্যমে সর্বদাই কোন না কোন মতামত দিয়ে আমরা একে অন্যকে সাহায্য করছি সবসময়। এজন্য, কোথাও আবেদনের পূর্বে প্রতিষ্ঠান টি সম্পর্কে যতটুকু সম্ভব জেনে নেওয়ার চেষ্টা করুন। পরিচিতর ভেতর কেউ না থাকলে ভ্যাকেন্সি গ্রুপ গুলোয় প্রতিষ্ঠানটির নাম এবং নির্দিষ্ট পদটির নাম উল্লেখ করে পোস্ট দিলেই হবে।
অনলাইনে ফেইসবুক গ্রুপগুলো ছাড়াও অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে যেখান থেকে আপনি খুব অল্প সময়ের মধ্যেই অনেক তথ্য পেয়ে যেতে পারবেন। যেমন- গ্লাসডোর একটি বহুল প্রচলিত জব রিভিউ সাইট। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পদের বেতন, কাজ, প্রতিষ্ঠানের সার্বিক অবস্থা সব কিছুর তথ্য পাওয়া যায় এক নিমেষেই।
৬। চাকরির বিজ্ঞপ্তিটি কয়েকবার করে পড়া
কোন বিজ্ঞপ্তি দেখে আবেদনের পূর্বে বিজ্ঞপ্তিটি কম করে হলেও তিন বার পড়া উচিত। কেননা, প্রথমবার পড়ার সময় জরুরি অনেক কিছু খেয়ালে নাও পড়তে পারে। তাই সুবিধার জন্য কয়েকবার পড়া উচিত।
একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে মনোযোগ দিয়ে দেখার বিষয়গুলো হচ্ছে, নির্দিষ্ট পদটির কার্যবিবরণী, দরকারি জ্ঞান ও যোগ্যতা, কাজের লোকেশন, কাজের সময় সূচি, বেতন-ভাতা এবং সবচেয়ে জরুরি কীভাবে আবেদন করতে হবে পদটির জন্য।
চাকরির বিজ্ঞপ্তিটি দেখার সময় খেয়াল করে দেখতে হবে কিভাবে এপ্লাই করতে বলা হয়েছে। অনেক নিয়োগকর্তা শুধু সিভি/রেসুমে ইমেইল করে দিতে বলেন, আবার অনেকে কভার লেটারসহ সিভি/রেসুমে ইমেইল করে দিতে বলেন আবার অনেক জায়গায় সিভি/রেসুমের প্রিন্টেড কপি জমা দিয়ে যেতে বলা হয়। অন্যদিকে আবার, অনেক নিয়োগকর্তা বিজ্ঞপ্তিতে আবেদনের জন্য নির্দিষ্ট লিঙ্ক প্রদান করে থাকেন। সেজন্য খেয়াল করে দেখতে হবে এবং সেভাবে আবেদন করতে হবে নতুবা বাদ পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ইমেইলে আবেদনের সময় সাবজেক্ট হেডিংটা যেনো মানানসই হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে যাতে করে নিয়োগকর্তা যেনো খুব সহজে হেডিং পরেই বুঝতে পারেন পুরো মেইলের বিষয়বস্তু কি। বিজ্ঞপ্তিতেই অনেক নিয়োগকর্তা পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করে দেন মেইলের সাবজেক্ট হেডিংটা কি হবে। অন্যদিকে লিঙ্ক দেওয়া থাকলে আবেদনের পূর্বে দেখে নিতে হবে, ওয়েবপেজটি এনক্রিপটেড কিনা।
৭। কোন রকম আর্থিক লেনদেন না করা
অনলাইনে আবেদনের বেলায়, একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, প্রতিষ্ঠান বা নিয়োগকারীর সাথে কোন ধরণের আর্থিক লেনদেনের মধ্যে না যাওয়া। অনেক সময় অসাধু ব্যবসায়ীরা চাকরিতে আবেদনের জন্য শুরুতে, আবার অনেক সময় নিয়োগ দেওয়ার পূর্বে প্রার্থীর কাছে টাকা চেয়ে থাকেন।
টাকার পরিমাণ যদিও নির্দিষ্ট থাকেনা সকল ক্ষেত্রে কিন্তু পরিমাণটা আনুমানিকভাবে ২০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে যেকোন পরিমাণ পর্যন্ত হতে পারে। বেশিরভাগক্ষেত্রে টাকা চাওয়া এসব প্রতিষ্ঠান গুলো ফ্রড বা নকল হয়ে থাকে এবং টাকা পাওয়ার পরে আবেদনকারী সেই প্রার্থীর সাথে সকল ধরণের যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। লিগাল কোম্পানিগুলো কখনোই আবেদনের জন্য বা নিয়োগের আগ পর্যন্ত প্রার্থীর কাছে কোন টাকা চেয়ে থাকেন না।
সুতরাং এখন থেকে কোন প্রতিষ্ঠানে আবেদনের বেলায়, আর্থিক লেনদেনের এই ব্যাপারটি খেয়াল রাখতে হবে। তারপরেও কোন সমস্যায় পড়লে, আইনি সহায়তা নিতে হবে।
এই সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে দেখে নিন চাকরিতে আবেদন করার আগে যেসব তথ্য জেনে নেয়া উচিত?
শেষ কথা
পুরো আর্টিকেলটি পড়া শেষে হয়তো আপনার এখন নানা ধরণের চিন্তা হচ্ছে এবং আনলাইনে আবেদনের জন্য সংশয়ও হচ্ছে। কিন্তু এত চিন্তা বা ভয়ের কিছুই নেই বরং দরকার শুধুমাত্র একটু সচেতনতা। পরবর্তীতে অনলাইনে কোন চাকরির জন্য আবেদনের পূর্বে উপরে উল্লিখিত বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে যেনো নিজের নিরাপত্তা নিয়ে কোন কম্প্রোমাইজ করতে না হয়।
ধন্যবাদ Bikroy.com কে আমাদেরকে অনলাইন চাকরির বাজারের নিরাপত্তা বিষয়ক তথ্য দিয়ে এই আর্টিকেলটি লিখতে সাহায্য করার জন্য।
সর্বশেষ আপডেটের তারিখঃ ০৪/৩০/২০২১