ফ্রি ফায়ার গেম খেলার নিয়ম (ভিডিও সহ)
গারেনা ফ্রি ফায়ার। মোবাইল ফোনে বর্তমানের সবচেয়ে জনপ্রিয় গেম গুলোর একটি। ২০১৭ সালে মুক্তি পেলেও ২০১৯ সালে এসে এটি চমক লাগায়। মাত্র দুই বছরের মাথায় গুগল প্লে স্টোরে সবচেয়ে বেশি বার ডাউনলোড হওয়া গেমের মুকুট জিতে নেয় এটি। ২০২০ সালে একদিনে ৮ কোটি মানুষের খেলার রেকর্ডও রয়েছে ফ্রি ফায়ারের। ১১১ ডস স্টুডিওর তৈরি করা এই গেমটি বর্তমানে গুগল প্লে স্টোরের ‘Top Grossing’ লিস্ট এ ৩ নম্বরে আছে। ফ্রি ফায়ার গেমটি মূলত মোবাইল ভিত্তিক একটি গেম। অন্যান্য ব্যাটেল রয়্যাল গেম যেমন পাবজি, কল অফ ডিউটি এর তুলনায় এটি বেশ কম শক্তিশালী মোবাইলেই চলতে পারে। তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে ফ্রি ফায়ার গেমটি খেলতে হয়।
সূচিপত্রঃ
ফ্রি ফায়ার খেলার বিস্তারিত নিয়মাবলী
পূর্বের আর্টিকেলে আমরা মোবাইলে এবং কম্পিউটারে ফ্রি ফায়ার গেম ডাউনলোড ও ইন্সটলের প্রক্রিয়া দেখানোর পরে আজকে ফ্রি ফায়ার গেম খেলার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করতে যাচ্ছি। গেমটি খেলতে হলে প্রথমেই গেমটির সাথে নিজের ফেসবুক একাউন্ট এর সংযোগ করে নেওয়া উচিৎ। এতে করে ফেসবুক একাউন্টের সাথে গেমের সকল তথ্য সংরক্ষিত থাকে। ফলে গেম আনইন্সটল করলে অথবা মোবাইল চুরি হলেও সবকিছুই সংরক্ষিত থাকবে। এবার চলুন জানা যাক সফল ভাবে ফ্রি ফায়ার খেলার কিছু উপায়।
সঠিক ক্যারেক্টার বাছাই
ফ্রি ফায়ার গেমটির একটি বিশেষ দিক হলো এর ক্যারেক্টার সমূহ। এই গেমটি যত খেলবেন ধাপে ধাপে তত নতুন ক্যারেক্টারের সাথে পরিচিত হবেন ও তাদের ব্যবহার করতে পারবেন। গেমটিতে বর্তমানে মোট ৩৪টি ক্যারেক্টার রয়েছে। ক্যারেক্টার গুলোর প্রত্যেকটির নিজস্ব কিছু সুবিধা ও একই সাথে কিছু দুর্বল দিক রয়েছে। একেকটি ক্যারেক্টার একেক ক্ষেত্রে পারদর্শী। সকল প্লেয়ার একই ক্যারেক্টার দিয়ে ভাল ভাবে খেলতে পারে না। এক্ষেত্রে আপনার প্রত্যেকটি ক্যারেক্টারকে নিয়ে খেলে দেখতে হবে যে কোন ক্যারেক্টাটি আপনার সাথে মানায়। যেই ক্যারেক্টার আপনার খেলার ধরণের সাথে মানায় সেটিকে নিয়ে খেললেই সবচেয় বেশি আনন্দ পাবেন ও ভাল খেলতে পারবেন।
মিনিম্যাপের ব্যবহার
ফ্রি ফায়ার গেমে মিনিম্যাপের একটি বড় সুবিধা হলো এটি খেলোয়াড়দের গুলি করার দিক দেখায়। অর্থাৎ মিনিম্যাপে আপনি শুধু অন্য খেলোয়াড় গুলি করছে তা দেখবেন না। বরং সে কোন দিকে তাকিয়ে গুলিয়ে করছে তাও বুঝতে পারবেন। ফলে সহজেই তার পেছনে যেয়ে আক্রমণের বেশ দারুন একটি সুযোগ তৈরি হয়ে যায়। এছাড়াও বিমান থেকে নামার সময় মিনিম্যাপ দেখে ব্লু জোনে নামতে পারেন। ব্লু জোনের বৈশিষ্ট্য হলো সেখানে দারুণ সব অস্ত্র ও সাপ্লাই পাওয়া যায়। যা গেমকে করে তুলবে আরো আনন্দদায়ক। তবে মনে রাখতে হবে যে সেখানে শত্রু সংখ্যাটাও অন্য স্থান থেকে অনেক বেশি হবে।
স্কোপের ব্যবহার
প্লেয়ারআননোওন’স ব্যাটলগ্রাউন্ড বা অন্যান্য ব্যাটেল রয়্যাল গেম গুলোর তুলনায় ফ্রি ফায়ার এর স্কোপ অনেক বেশি সরল। অন্য গেম গুলোতে অস্ত্রের ঝাঁকুনির কারণে স্কোপ ও কাপে। সেটাই স্বাভাবিক। তবে ফ্রি ফায়ারের ক্ষেত্রে তা নয়। অস্ত্রের রিকোয়েল থাকলেও স্কোপ ব্যবহারের সময় কোন রিকোয়েল বা ঝাঁকুনি লক্ষ্য করা যায় না। ফলে নিশানায় গুলি লাগানো খুবই সহজ। ফ্রি ফায়ারের এই বৈশিষ্ট্যটি কাজে লাগালে শত্রুকে ঘায়েল করা অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।
স্কোপের সেনসিটিভিটি ঠিক করা
সেনসিটিভিটি (Sensitivity) অর্থ স্পর্শকাতরতা। আপনি স্কোপ চালু করে খেলার সময় তা কত খানি দ্রুত নাড়াতে পারবেন সেটি নির্ভর করবে স্কোপ সেনসিটিভিটির ওপর। ফ্রি ফায়ারের একটি বড় সুবিধা হলো এতে ভিন্ন ভিন্ন স্কোপের জন্য ভিন্ন ভিন্ন সেনসিটিভিটি ঠিক করে নেওয়ার সুযোগ আছে। অর্থাৎ সেটিংস থেকে চাইলেই আপনি রেড ডট, ২এক্স, ৪এক্স ইত্যাদি স্কোপের সেনসিটিভিটি একেকটি একেক রকম করতে পারবেন। এটি কতটা সুবিধাজনক তা একটু ব্যখ্যা করলেই বুঝতে পারবেন। রেড ডট বা ২এক্স সাধারণত ব্যবহৃত হয় কাছাকাছি যুদ্ধে। শত্রু খুব কাছে থাকলে স্কোপ সেনসিটিভিটি বেশি রাখা দরকার। এতে করে শত্রুর নড়াচড়ার সাথে তাল মিলিয়ে স্কোপ নাড়ানো যায়। অপর দিকে ৪এক্স বা এডব্লিউএম স্কোপের ক্ষেত্রে সেনসিটিভিটি একটু কম রাখলে তা দূরের শত্রু নিশানা করতে সুবিধাজনক হয়। তাই ভাল খেলতে চাইলে স্কোপের সেনসিটিভিটির দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
অস্ত্রের সাথে অভ্যস্থ হওয়া
অস্ত্রের সাথে অভ্যস্থ হওয়া প্রত্যেক খেলোয়াড়ের জন্য জরুরী। একেক খেলোয়াড় একেক ভাবে খেলেন। কেউ স্নাইপার হিসেবে ভাল, কেউ অ্যাসল্ট রাইফেল চালাতে ভালবাসে, কেউ বা শর্ট রেঞ্জে শটগান দিয়ে দুই গুলিতে শত্রুকে কুপোকাত করতে পছন্দ করে। এজন্য প্রত্যেকের উচিত কোন ধরণের অস্ত্র ভাল চালাতে পারবে তা খুঁজে বের করা। এক্ষেত্রে প্রথমে কিছুটা সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। তবে কিছু দিন খেলার পর নিজে থেকেই আপনি কোন ধরণের অস্ত্রে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন তা বুঝতে পারবেন। সেই ধরণের অস্ত্র বেশি ব্যবহার করলে দক্ষতা আরো বাড়বে ও খেলা সুন্দর হবে।
পর্যাপ্ত সাপ্লাই রাখা
গেমে জিততে চাইলে শুধু অস্ত্র নিলেই চলবে না। চাই ভাল আর্মর এবং সাপ্লাই। তাই সাপ্লাই অর্থাৎ মেডি কিট, গ্রেনেড, ভিন্ন ভিন্ন ম্যাগাজিন, অস্ত্রের ব্যারেল, বাট, রিপেয়ার কিট, আর্মর রিপেয়ার বক্স ইত্যাদি প্রয়োজন অনুসারে সংগ্রহে রাখতে হবে। কারণ আহত হওয়ার পরে সুস্থ হতে মেডি কিট অপরিহার্য। একই ভাবে অস্ত্রের কার্যকারিতা বাড়াতে অস্ত্রের মডিফিকেশনের (Modification) কোন বিকল্প নেই। একটি অস্ত্রের পুরোপুরি মডিফাইড (Modified) ভার্সন এবং মডিফিকেশন ছাড়া একই অস্ত্রের মধ্যে যে কতটা তফাত তা একবার ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন। এছাড়াও অপ্রয়োজনীয় জিনিসের জন্য ব্যাগের যায়গা যাতে নষ্ট না হয় তাও লক্ষ্য রাখতে হবে।
গ্রেনেড ও ফ্লাশব্যাং ব্যবহার
দক্ষ খেলোয়াড়ের সাথে সাধারণ খেলোয়াড়ের অনেকটা পার্থক্য বোঝা যায় গ্রেনেড ও ফ্লাশব্যাং এর ব্যবহারে। সাধারণ খেলোয়াড়রা অল্প পরিমাণে গ্রেনেড ব্যবহার করলেও ফ্লাশব্যাং ব্যবহার করে না বললেই চলে। অপরদিকে দক্ষ খেলোয়াড়রা প্রচুর পরিমাণে গ্রেনেড ও প্রয়োজন মনে করলেই ফ্লাশব্যাং ব্যবহার করে। এ দুটো অস্ত্রের ব্যবহার শেখাটা একটু কঠিন হলেও নানা সময় এগুলো দারুণ কাজে দেয়। বিশেষত শত্রু কোন বিল্ডিং দখল করে বসে থাকলে তাকে বাইরে বের করে আনার জন্য গ্রেনেড চমৎকার কাজ করে। একই সাথে আপনি যদি দরজা দিয়ে শত্রু আছে এমন রুমে ঢুকতে চান তখন একটু সময় নিয়ে ফ্লাশব্যাংটি ব্যবহার করলেই শত্রু কয়েক সেকেন্ড কিছু দেখতে পাবে না। ঠিক এই সুযোগেই ঘরে ঢুকে নিশ্চিহ্ন করতে পারবেন যেকোনো শত্রুকে। এই পদ্ধতির অন্যতম সুবিধা হলো এটি তেমন কেউ ব্যবহার করে না। ফলে কেউ ফ্লাশব্যাং এর জন্য প্রস্তুত ও থাকে না। তাই শত্রুকে একদম অপ্রস্তুত করে দিতে চাইলে এর জুড়ি মেলা ভার।
ক্রমাগত স্থান পরিবর্তন
ব্যাটেল রয়্যাল গেম গুলোর মূল মন্ত্র হলো সার্বক্ষণিক স্থান পরিবর্তন। যেকোনো এক যায়গায় বসে থাকলে সেখানে শত্রুর আক্রমণের সম্ভাবনা প্রবল। যদিও প্লে জোনের কারণে সবাইকেই একটু পর পর নিজের স্থান পরিবর্তন করে জোনে যেতে হয়। কিন্তু এর বাইরেও স্থান পরিবর্তনের কিছু ভূমিকা আছে। ধরা যাক আপনি একটি বিল্ডিং এ আছেন এবং শত্রুরা আপনাকে আক্রমণ করছে। এই অবস্থায় বেশির ভাগ খেলোয়াড় যেটি করে তা হলো যেকোনো এক স্থানে থেকে যুদ্ধ করে। অর্থাৎ একই জানালা দিয়ে বার বার বাইরে তাকানোর চেষ্টা করে। এই কাজটি সর্বোচ্চ দুই তিনবার করা সম্ভব। এর বেশি করলে অবধারিত ভাবে মারা পড়তে হবে। এটি না করে এক জানালা দিয়ে কিছু গুলি চালিয়ে স্থান পরিবর্তন করে ভিন্ন দিক থেকে গুলি করলে শত্রুকে অনেকটাই অপ্রস্তুত অবস্থায় ফেলা যায়।
গাড়ির সঠিক ব্যবহার
ফ্রি ফায়ারের মতো গেম গুলোতে গাড়ি একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্লে জোন অনেক দূরে হলে গাড়ি ছাড়া সেখানে পৌছানো অনেকটাই কষ্টকর। তাই প্রয়োজন পড়লে গাড়ি ব্যবহারে কার্পণ্য করা যাবে না। আবার একই ভাবে প্রয়োজন ছাড়া গাড়ি চালানোরও কোন মানে নেই। অনেকেই গাড়ি চালাতে পছন্দ করে বিধায় ছোট জোনের ভেতরেও গাড়ি চালিয়ে বেড়ায়। যা অনেকটাই বিপদজনক। কারণ সেখানে গাড়ি চালানো মানে শত্রুকে নিশ্চিত ভাবে আপনার অবস্থান জানিয়ে দেওয়া। আবার অনেক খেলোয়াড় একদম ছোট জোনেও গাড়ি চালিয়ে অন্যদের চাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন। এটা বেশ কঠিন একটা কাজ। তবে গাড়ি চালানোর তেমন দক্ষতা থাকলে ঝুঁকিটা নেওয়া যেতে পারে। যদিও এতে গাড়ি সহ উড়ে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে।
সঠিক আড়াল ব্যবহার করা
ফ্রি ফায়ার গেমটির একটি অসুবিধাজনক দিক হলো মাটিতে ঘাসের অভাব। এই গেমটির প্রকৃতিতে ঘাস এমন ভাবে দেওয়া যা খেলোয়াড়দের আড়াল করতে পারে না। অর্থাৎ হটাৎ আপনাকে কেউ আক্রমণ করলে আপনি পিছু হটে শুয়ে পড়ে নিজেকে আড়াল করতে পারবেন না। ফলে ফ্রি ফায়ারের আড়াল চাইলে সরাসরি কঠিন বস্তুর পেছনেই আড়াল নিতে হয়। তাই খোলা মাঠে বেশিক্ষণ না থাকাটাই ভাল। চলা ফেরার সময় যতটুকু সম্ভব আড়াল হতে আড়ালে চললে এবং সাথে সার্বক্ষণিক গ্লুপ ওয়াল গ্রেনেড রাখলে ঝুঁকি কিছুটা কমে। এছাড়াও খেলার সময় আরেকটি জিনিস মাথায় রাখতে হবে। অন্যান্য গেমের তুলনায় ফ্রি ফায়ারে উঁচু স্থান থেকে খেলাটা একটু বেশিই সুবিধাজনক। তাই প্লে জোনের কোথাও যদি উঁচু স্থান থাকে তবে তা দখলে নেওয়াটা ভুল সিধান্ত হবে না।
স্কোয়াডের অস্ত্র ভান্ডার
প্রত্যেকটি ব্যাটেল রয়্যাল গেমেই স্কোয়াডের সাথে খেলার ব্যবস্থা থাকে। অটো ম্যাচের সাহায্যে খেললে বাকি স্কোয়াড মেম্বারদের অস্ত্র নির্বাচনে আপনার কোন প্রভাব না থাকাটাই স্বাভাবিক। তবে অনেকেই বন্ধুদের সাথে একত্রে এই গেমটি খেলে থাকেন। তাদের জন্য এই পরামর্শটি। প্রত্যেকটি স্কোয়াডে কয়েক ধরণের অস্ত্র থাকা উচিত। অর্থাৎ একটি স্কোয়াডের সকলেই যদি এসএমজি বা অ্যাসল্ট রাইফেল চালায় তবে তারা দূর পাল্লায় খুব বড় মাপের সমস্যায় পড়বে। তাই প্রতি স্কোয়াডে একজন স্নাইপার থাকাটা সুবিধাজনক। এছাড়াও বন্ধুদের সাথে খেললে সকলের উচিত অস্ত্র রদল বদল করে খেলা। এতে যে যেই অস্ত্র ভাল চালাতে পারে সে সেই অস্ত্র পায় এবং ম্যাচ জেতার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়।
ধৈর্য্যধারণ করা
ব্যাটেল রয়্যাল গেম গুলোতে জেতার মূল চাবিকাঠি গুলোর একটি হলো ধৈর্য্য। মনে রাখতে হবে যে আপনার যত গুলো ‘কিল’ই থাকুক না কেন। শেষ বেলায় আপনাকে মেরে একটি কিল নিয়েই অন্য কারো পক্ষে ম্যাচ যেতা সম্ভব। তাই এই ধরণের গেম খেলার সময় শত্রু দেখলেই ঝাপিয়ে পড়ার স্বভাব পরিবর্তন করতে হবে। ঠান্ডা মাথায় পরিস্থিতি বিবেচনা করে তবেই আক্রমণ করা উচিত। যেমন দুই দলের মধ্যে যুদ্ধ চললে পাশে বসে খানিক অপেক্ষা করে যখন তারা দুর্বল হয়ে পড়বে তখন আক্রমণ করলেই ভাল। একই ভাবে ড্রপ দেখলেই লুট করতে না ছুটে আশে পাশের পরিস্থিতি ও দেখতে হবে। নিজের কাছে পর্যাপ্ত অস্ত্র থাকলে লুট না করে ওঁত পেতে বসে থাকাটাও একটি কার্যকরি পন্থা। এতে করে পরে যারা ড্রপ লুট করতে আসবে তারা আপনার সহজ শিকার হবে।
মজার একটি ফ্রি ফায়ার গেমপ্লে ভিডিও দেখে নিন নিচের ভিডিও থেকেঃ
শেষকথা
আশা করি উপরের লেখাটি পড়ে আপনারা ফ্রি ফায়ার গেম খেলার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেড়েছেন। এই লেখাটি মূলত নতুন খেলোয়াড়দের জন্য লেখা। অনেক পুরোনো ও দক্ষ খেলোয়াড়ের কাছে এর বিষয়বস্তু হাস্যকর মনে হতে পারে। তবে একজন সম্পূর্ণ নতুন খেলোয়াড় হিসেবে এই সকল টিপস মেনে খেললে ভাল বই খারাপ হবে না; এইটুকু নিশ্চয়তা দিতে পারি। তাই আর দেরি না করে ফ্রি ফায়ার ডাউনলোড করে খেলা শুরু করে দিন।
আর নিয়মিত মজার মজার গেমস সম্পর্কে আপডেট পেতে Progress Bangladesh এ চোখ রাখুন এবং যুক্ত হোন আমাদের ফেইসবুক পেইজে।
সর্বশেষ আপডেটের তারিখঃ ০৪/২৮/২০২১