Written by 1:46 am ব্যাংকিং

ডেবিট কার্ড কি? সুবিধা অসুবিধা এবং এবং প্রকারভেদ

ডেবিট কার্ড কি? সুবিধা অসুবিধা এবং এবং প্রকারভেদ

বিনিময় মাধ্যম হিসেবে মূদ্রার প্রচলন মানুষের মধ্যে প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে। কিন্তু বর্তমানে একজন ব্যাক্তির জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ সাথে নিয়ে সার্বক্ষণিক ঘোরাঘুরি করাটা বেশ অবান্তর একটি কাজ। একইসাথে নিরাপত্তার বিষয়টিও এক্ষেত্রে সবাইকে মাথায় রাখতে হয়। তাই অর্থ জমা রাখার বা সঞ্চয় করার একটি অন্যতম স্থান হচ্ছে ব্যাংক। ব্যাংকে জমাকৃত অর্থ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিজের কাছে রাখার চাইতে নিরাপদ। কিন্তু কিছুদিন পূর্বেও ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন করতে বা প্রয়োজনে ব্যবহার করতে নির্দিষ্ট ব্যাংকে উপস্থিত হয়ে একাউন্ট থেকে টাকা উত্তোলন করতে হতো। প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় বর্তমানে যেকেউ ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে এটিএম মেশিনের মাধ্যমে সহজেই নিজের একাউন্টের টাকা উত্তোলন করতে পারে। এছাড়াও প্রতিটি ব্যাংকেরই দেশের আনাচে কানাচে অসংখ্য এটিএম বুথ থাকায় যেকোন জায়গা থেকেই প্রয়োজন অনুযায়ী টাকা উত্তোলন করা যায়। এমনকি অনেক দোকান বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেও মুল্য পরিশোধের জন্য ডেবিট কার্ড ব্যবহার করার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু অনেক মানুষই নিরাপত্তাজনিত বা অতিরিক্ত ফি এর ভয়ে অথবা ব্যবহারবিধি না জানায় ডেবিট কার্ড ব্যবহার করতে চান না। তাই এই আর্টিকেলটিতে ডেবিট কার্ড, ডেবিট কার্ডের ব্যবহারবিধি, ডেবিট কার্ডের সুবিধা অসুবিধাসমূহ নিয়ে আলোচনা করছি।

ডেবিট কার্ড কি?

ডেবিট কার্ড হলো একধরনের পেমেন্ট কার্ড। এটি মূলত বিশেষ ধরণের চিপ সংযুক্ত একটি প্লাস্টিকের কার্ড। কোন ব্যাংক একাউন্টের মালিক চাইলেই এই কার্ডটি ঐ ব্যাংক থেকে গ্রহণ করে ব্যবহার করতে পারেন।

একটি ডেবিট কার্ড মূলত কার্ডটির মালিকের ব্যাংক একাউন্টের সাথে সরাসরি সংযুক্ত থাকে। এবং ব্যবহারের সময় ডেবিট কার্ড মালিকের একাউন্টের অর্থ সরাসরি ব্যবহার করে। ফলে ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে কোন ব্যাংক একাউন্টে থাকা টাকা সরাসরি উত্তোলন করা বা কোথাও মূল্য পরিশোধ করার মত কাজগুলো করা যায়।

ডেবিট কার্ডের প্রকারভেদ

ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে ডেবিট কার্ডকে ৪ ভাগে ভাগ করা যায়। এখানে এই প্রকারভেদ গুলো নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে।

 সাধারণ ডেবিট কার্ডঃ

এই কার্ডগুলো ব্যাংক বা কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ইস্যু করা থাকে এবং ঐ ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের একাউন্টের সাথে যুক্ত থাকে। এসকল ডেবিট কার্ড সাধারণত ভিসা (VISA), মাস্টারকার্ড (Mastercard) বা ডিস্কভার (Discover) এর লোগো যুক্ত হয়। এই লোগো গুলো থাকায় কার্ডটি দিয়ে সহজেই অনলাইনে বা নিজে উপস্থিত হয়ে কোন কিছুর মূল্য পরিশোধেরও সুযোগ থাকে।  এছাড়াও অন্য সব ডেবিট কার্ডের মতো এর সাহায্যে এটিএম বুথের মাধ্যমে টাকা উত্তোলণ করা বা একাউন্টে টাকা যুক্ত করার সুবিধাও থাকে।

এটিএম কার্ডঃ

এধরনের ডেবিট কার্ডও সাধারণ ডেবিট কার্ডের মতো কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ইস্যু করা থাকে এবং কোন একটি ব্যাংক একাউন্টের সাথে যুক্ত থাকে। কিন্তু এ ধরনের কার্ড ব্যবহার করে কোন ধরনের কেনাকাটার মূল্য পরিশোধ করা যায় না। এটি অনলাইন ও নিজে উপস্থিত হয়ে কেনাকাটা উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

কেনাকাটার মূল্য পরিশোধ করার সুবিধা ছাড়া এই প্রকারের ডেবিট কার্ডে সাধারণ ডেবিট কার্ডের অধিকাংশ সুবিধাই ভোগ করা যায়। অর্থাৎ এ ধরনের কার্ড ব্যবহার করে এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলন করা, টাকা ডিপোজিট করার মত কাজ করা যায় সহজেই।

প্রিপেইড ডেবিট কার্ডঃ

প্রিপেইড ডেবিট কার্ড ব্যবহারকারীর ব্যাংক একাউন্টের সাথে যুক্ত থাকলেও এটি সাধারণত ব্যাংক থেকে ইস্যু করে দেওয়া হয় না। তাই এই ডেবিট কার্ডটি সরাসরি ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা ব্যবহার করতে পারে না।

এধরনের ডেবিট কার্ড ব্যবহার করার জন্য আলাদা করে ব্যাংক থেকে প্রয়োজনীয় অর্থ ঐ কার্ডে লোড করে নিতে হয় প্রথমে। এরপর ঐ লোড করা পরিমাণ অর্থ ডেবিট কার্ডের সাহায্যে ব্যবহার করা যায়। প্রিপেইড ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে মূলত সাধারণ ডেবিট কার্ডের প্রায় সব কাজই করা যায়।

ইবিটি কার্ড (Electronic benefits transfer)ঃ

এই প্রকারের কার্ড সাধারণত সরকারি দাতব্য প্রতিষ্ঠান বা অন্যান্য এনজিও গুলো প্রদান করে। এই কার্ডগুলোর সাথে যুক্ত একাউন্টটিও সাধারণত ব্যবহারকারীর থাকে না। বিভিন্ন মানবসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ও এনজিও গুলো তাদের লাভের একটা অংশ নির্দিষ্ট কিছু একাউন্টে যুক্ত করে, যা ব্যবহার করে কার্ডের মালিকরা নির্দিষ্ট কিছু দোকান থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস অথবা খাবারদাবার ক্রয় করতে পারে।

ডেবিট কার্ডের ফি

ডেবিট কার্ড ব্যবহার করার অন্যতম একটি সুবিধা হলো কার্ডটির জন্য বাৎসরিক কোন ফি ব্যাংকে জমা দিতে হয় না। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অতিরিক্ত খরচ ছাড়াই ডেবিট কার্ড ব্যবহার করার সুযোগ থাকে ব্যবহারকারীর কাছে।

কিন্তু বাৎসরিক ফি না থাকলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ডেবিট কার্ড ব্যবহার করতে কিছু ফি জমা দিতে হয়।

  • এটিএম ব্যবহারঃ ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ব্যাংকের এটিএম থেকে টাকা উত্তোলন করতে স্বাভাবিক ভাবে কোন অতিরিক্ত অর্থের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু এটিএমটি ঐ ডেবিট কার্ডের সাথে সংযুক্ত একাউন্টটি যে ব্যাংকে আছে ঐ ব্যাংকের না হয়ে থাকে, তাহলে ব্যবহারকারীকে ঐ এটিএম ব্যবহার করতে কিছুটা ফি দিতে হতে পারে।
  • মূল একাউন্টের অর্থের বাইরে খরচঃ ডেবিট কার্ড সাধারণত তার সাথে সংযুক্ত একাউন্টের থেকেই টাকা খরচ করে। কিন্তু অধিকাংশ ব্যাংকেই বর্তমানে ঐ একাউন্টের ব্যাক-আপ একাউন্ট বা অন্য কোন সেভিংস একাউন্ট থেকেও ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে ব্যয় করার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু সেক্ষেত্রে ব্যবহারকারীকে নির্দিষ্ট পরিমানে ফি প্রদান করে মূল একাউন্টের অর্থের অতিরিক্ত অর্থ ব্যবহার করতে হয়।
  • ডেবিট কার্ড রিপ্লেসমেন্টঃ বিভিন্ন কারণে একজন ব্যক্তির ডেবিট কার্ড হারানো যেতে পারে বা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে ঐ কার্ডটি রিপ্লেস করতে ব্যবহারকারীকে একটা নির্দিষ্ট ফি ব্যাংকে জমা দিতে হতে পারে।
  • অন্য দেশের মূদ্রা ব্যবহারঃ ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে অন্য কোন দেশ থেকে কোন কিছু ক্রয় করে মূল্য পরিশোধ করার অথবা অন্য দেশের মূদ্রায় অর্থ রূপান্তরিত করার সুযোগ থাকে অনেক ক্ষেত্রেই। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অন্য দেশের মূদ্রা ব্যবহার করতে চাইলে বা একাউন্টের অর্থ অন্য দেশের মূদ্রায় রূপান্তরিত করতে চাইলে ব্যবহারকারীকে একটা নির্দিষ্ট পরিমানে ফি প্রদান করতে হয়।

ডেবিট কার্ড ব্যবহার পদ্ধতি

ডেবিট কার্ড যেহেতু ব্যাংক একাউন্টের অর্থ সরাসরি ব্যবহার করে, তাই একজনের ব্যাংক একাউন্টে থাকা সর্বমোট অর্থের পরিমান অর্থই শুধুমাত্র ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে ব্যবহার করা যাবে। অর্থাৎ ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে অর্থ ঋণ নিয়ে ব্যবহার করার সুযোগ নেই। এছাড়াও অধিকাংশ ব্যাংকেই ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে প্রতিদিনের অথবা প্রতি মাসের খরচের একটি সীমা দেওয়া থাকে। ঐ সীমার বাইরে অতিরিক্ত অর্থ ঐ কার্ডের সাহায্যে স্বাভাবিক নিয়মে ব্যবহার করা যায় না।

ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে টাকা উত্তোলন করতে কার্ডটিকে নির্দিষ্ট স্থানে সোয়াইপ (swipe) করে বা নির্দিষ্ট স্থানে প্রবেশ করিয়ে নিতে হয়। এছাড়াও বর্তমানে অনেক স্থানেই কার্ডটিকে স্পর্শ করানো ছাড়াই ব্যবহার করার ব্যবস্থা চালু হয়েছে।

এরপর সাধারণত ব্যবহারকারীকে একটি পিন (PIN) নাম্বার প্রবেশ করাতে হয়। যদিও বর্তমানে কিছু কিছু ডেবিট কার্ড পিন নাম্বার ছাড়াই ব্যবহার করা যায়।

পিন দেওয়ার পরে সাধারণত ব্যাংক থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডেবিট কার্ডের মালিকের একাউন্টে প্রয়োজনীয় পরিমান অর্থ আছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখা হয়। প্রয়োজনীয় পরিমান অর্থ থাকলে ঐ ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেনের কাজ সাথে সাথেই সম্পূর্ণ হয়ে যায়।

ডেবিট কার্ডের সুবিধা ও অসুবিধা

বর্তমান সময়ে ডেবিট কার্ড একজনের দৈনন্দিন জীবনে অনেকভাবেই সাহায্য করতে পারে। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে ডেবিট কার্ড কিছুটা সমস্যারও সৃষ্টি করতে পারে। তাই এখানে ডেবিট কার্ডের সুবিধা অসুবিধাগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো।

সুবিধা

  • ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে কোন কিছু কেনাকাটা করার ক্ষেত্রে নিজের একাউন্ট থেকেই টাকা খরচ হয় বলে নিজের সামর্থ্যের অতিরিক্ত খরচ করার সুযোগ থাকে না।
  • অধিকাংশ আর্থিক প্রতিষ্ঠানই ডেবিট কার্ড ব্যবহারকারীর কার্ডের মাধ্যমে করা ব্যায়ের তালিকা ব্যবহারকারীকে প্রদর্শন করে। ফলে ডেবিট কার্ড ব্যবহার করলে কোন খাতে কি কি খরচ হচ্ছে তার হিসাব সহজেই পাওয়া যায়।
  • ডেবিট কার্ড পাওয়ার জন্য অধিকাংশ আর্থিক প্রতিষ্ঠানই একাউন্টে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ থাকার শর্ত জুড়ে দেয় না। ফলে যেকোনো অর্থনৈতিক অবস্থার মানুষই প্রয়োজনে সহজেই ডেবিট কার্ড গ্রহণ করতে পারবেন।
  •  ডেবিট কার্ডের জন্য সাধারণত কোন অতিরিক্ত বাৎসরিক বা মাসিক ফি প্রদান করতে হয় না।
  • অনলাইন স্টোরে বা অন্যান্য ছোট-বড় দোকানে এবং এটিএম বুথে ডেবিট কার্ড ব্যবহার করার সুযোগ থাকে অনেক সময়ই। ফলে প্রয়োজনে কার্ডটি ব্যবহারের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেন করা যায় সহজেই।

অসুবিধা

  • ডেবিট কার্ডের সাধারণ সুযোগ সুবিধা এবং নিরাপত্তার বিষয়টি ক্রেডিট কার্ডের তুলনায় কম থাকে।
  • অধিকাংশ ডেবিট কার্ডেই দৈনিক বা মাসিক ব্যায়ের একটা সীমা দেওয়া থাকে। ফলে ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে কখনো কখনো প্রয়োজনীয় সময় অর্থনৈতিক লেনদেন করা কিছুটা সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।
  • ডেবিট কার্ড ব্যবহার করার জন্য মাসিক বা বাৎসরিক কোন ফি প্রদান করার প্রয়োজন না হলেও একাউন্টের মোট ব্যালেন্সের অতিরিক্ত খরচের জন্য ব্যবহারকারীকে একটা নির্দিষ্ট ফি গুনতে হয়।

শেষকথা

বর্তমান সময়ে প্রায় সবাইকেই আর্থিক লেনদেনের জন্য ব্যাংকের শরণাপন্নই হতে হয়। বেতন থেকে শুধু করে বিভিন্ন ব্যবসায়ীক লেনদেনের অনেককিছুই ব্যাংকের মাধ্যমেই হয়ে থাকে। ডেবিট কার্ড ব্যবহারকারীকে তার ব্যাংক একাউন্টের থেকেই যেকোন সময় অর্থ খরচের সুবিধা দেয়। এটি প্রায় সকল দিক দিয়েই টাকাগুলো পকেটে নিয়ে ঘোরার চাইতে নিরাপদ ও সুবিধাজনক। এই আর্টিকেলটিতে ডেবিট কার্ড ও এর সুবিধা অসুবিধার ব্যাপারে কিছুটা ধারণা দেওয়া হয়েছে। যা পাঠকদের ডেবিট কার্ড ব্যবহার করতে বা এসম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে বলে আশা করছি।

অনবরত জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী

১। ডেবিট কার্ড কি শুধুমাত্র কার্ডের নাম্বার ব্যবহার করেও অনলাইনে ব্যবহার করা যায়?

উত্তরঃ হ্যাঁ। শুধুমাত্র ডেবিট কার্ডের নাম্বার এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে পিন নাম্বার ব্যবহার করেই ডেবিট কার্ড অনলাইনে ব্যবহার করা যায়।

২। ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে কোন কিছু কেনার পরে কখনো কখনো Purchase pending বলার কারণ কি?

উত্তরঃ ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে কোন কিছু কেনার পর অনেকেরই ব্যাংকের মাসিক ব্যয়ের তালিকায় এই লেখাটি দেখাতে পারে। সাধারণত ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে কোন কিছু কেনার পর সেটার মূল্য বিক্রেতার একাউন্টে যোগ হতে কিছুটা সময় প্রয়োজন হয়। তাই কখনো কখনো ব্যবহারকারীর একাউন্টের ব্যয়ের তালিকায় এই লেখাটি দেখায়।

৩। একটি ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে কি একাধিক ব্যাংক একাউন্ট ব্যবহার করা যায়?

উত্তরঃ সাধারণত একটি ডেবিট কার্ড শুধুমাত্র একটি ব্যাংক একাউন্টের সাথেই যুক্ত থাকে। কিন্তু যদি ঐ একাউন্টের সাথে অন্য কোন একাউন্ট সংযুক্ত করা থাকে অথবা কোন সেভিংস একাউন্ট থেকে থাকে ঐ একাউন্টের সাথে তবে মূল একাউন্টের পাশাপাশি ঐ একাউন্ট থেকেও অর্থ ব্যবহার করা যায় ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে। কিন্তু মূল একাউন্টের বাইরের এধরনের কোন একাউন্টের অর্থ ব্যবহার করতে ব্যবহারকারীকে একটা নির্দিষ্ট পরিমানে ফি ব্যাংকে প্রদান করতে হয়।

৪) ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের মধ্যে কি কোন পার্থক্য আছে?

উত্তরঃ হ্যাঁ! অনেকটা একই রকম মনে হলেও কার্যকলাপের ভিত্তিতে এদের মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে

Visited 10 times, 1 visit(s) today
[mc4wp_form id=7429]