অনুবাদটিপসটেকনোলজিপড়াশুনাশিক্ষা

ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ করার নিয়ম

বাংলা আমাদের মাতৃভাষা। অন্যদিকে ইংরেজি বিদেশি ভাষা হলেও বিশ্বব্যাপী ব্যাপক প্রচলন, ভাষাভাষী বিপুল সংখ্যক মানুষ ও তাদের  ইংরেজি ভাষা ব্যবহার, ইংরেজি কে অফিশিয়ালি সারা পৃথিবীর আন্তর্জাতিক ভাষা হিসেবে অধিষ্ঠিত করেছে। এই অধিষ্ঠানের ফলে ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত যেকোনো তথ্য কে প্রকাশ্যে অথবা অপ্রকাশ্যে বাংলায় রূপান্তরিত করার প্রয়োজন হয় বাঙালি হিসেবে। সেই অনুবাদকৃত বাংলা সারাদেশের বিভিন্ন জায়গায়, বিভিন্ন সেক্টরে ব্যবহৃত হতে দেখা যায় আমাদের সুবিধার্থে। আমাদের জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত এই ইংরেজি ভাষার বাংলা অনুবাদের কিছু বিশেষ নিয়ম-কানুন বিদ্যমান। আজ কে আমরা সেই ইংরেজি থেকে বাংলা’য় অনুবাদ করার বিশেষ নিয়ম-কানুন সম্পর্কে আমরা ক্রমান্বয়ে বিস্তারিত অবগত হবো।

সূচিপত্রঃ

ইংরেজি থেকে বাংলা’য় অনুবাদের কিছু মাধ্যম

ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদের বেশ কিছু মাধ্যম আছে, যেগুলো কে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়। 

  • অনলাইন ট্রান্সলেটর 
  • ট্রান্সলেশন অ্যাপ
  • ডিকশনারি অ্যাপ

অনলাইন ট্রান্সলেটর 

অনলাইন ট্রান্সলেটর হলো কিছু অনলাইন ট্রান্সলেটর ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে ইন্টারনেট সংযোগের দ্বারা সরাসরি ইংরেজি থেকে বাংলা, বাংলা থেকে ইংরেজি, ইংরেজি বা বাংলা থেকে বিশ্বের যেকোনো ভাষায় এই ট্রান্সলেটরের সাহায্য নিয়ে ট্রান্সলেট করা যাবে। শুধু ট্রান্সলেটই না, ট্রান্সলেট করা ভাষা কপি করা যাবে সরাসরি ও ট্রান্সলেট করা ভাষা ভয়েজের মাধ্যমে শোনার ও ব্যবস্থা রয়েছে। শুধু এখানেই শেষ না, ভয়েজ শুনে ট্রান্সলেট করতে সক্ষম যেকোনো ভাষায়, আবার ছবি স্ক্যান করেও ট্রান্সলেশন করতে সক্ষম নির্দিষ্ট ভাষায়। সর্বোচ্চ ৫০০০ টি ক্যারেক্টর গ্রহণ করতে সক্ষম এই ট্রান্সলেটর গুলো যেকোনো ভাষা থেকে যেকোনো ভাষায় শুনে, দেখে কিংবা লিখে অনুবাদ করতে পারে। কয়েকটি ট্রান্সলেটর হলো:

ট্রান্সলেশন অ্যাপ

google translate: How to translate english to bengali

স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটের যুগে বেশ কিছু ট্র‍্যান্সলেশন অ্যাপ রয়েছে যেগুলো ইংরেজি থেকে বাংলা, বাংলা থেকে ইংরেজি শুরু করে পৃথিবীর প্রায় সব ভাষায় ট্রানলেট করা যায়। এই ধরনের ট্রান্সলেশন গুলো অত্যান্ত নিঁখুত হয় ও প্রয়োজনে খুব সহজেই মন মতো পরিবর্তন করা যায়। যেমন প্লে স্টোরে বা অ্যাপ স্টোরে সহজেই Google Translate অ্যাপ ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যেতে পারে। অ্যাপ ইন্সটলের পর কোন ভাষা থেকে কোন ভাষায় অনুবাদ করতে হবে সেটা ঠিক করে তারপর ভাষা সিলেক্ট করে লিখলে খুব সহজেই একপাশে লিখলে অপর পাশে ট্রান্সলেশন চলে আসে ; যা যোগাযোগের ক্ষেত্রে অনেক ভূমিকা রাখছে বিশ্বব্যাপী। ব্রাউজারের মাধ্যমে ছাড়া অফলাইনে ও প্রবেশের সুবিধা আছে এতে। ভাষা সিলেক্ট অপশনে ক্লিক করে ট্রান্সলেট করতে হবে যে ভাষায়, সেটি ডাউনলোড করলেই ট্রান্সলেশন একদম ওপেন হয়ে যায়। আরও কয়েকটি ট্রান্সলেশন অ্যাপ হচ্ছে Bangla Language Translator by Urva Apps, Bangla Translator OCR Test Scanner, Xw infotec.

ডিকশনারি অ্যাপ

ডিকশনারি অ্যাপ

ট্রান্সলেশনের আরেকটা সেরা মাধ্যম হচ্ছে ডিকশনারি অ্যাপ। এই অ্যাপ গুলো অনেক সময় আশানুরূপ ট্রান্সলেশন পাওয়া না গেলে সরাসরি ডিকশনারী ব্যবহার করে অনুবাদের যথার্থতা নির্ণয় করা যাবে। ডিকশনারী তে বিপরীত অর্থের কারণে আসল অর্থ খুঁজে পেতে সাহায্যের পাশাপাশি ডিকশনারি তে ডিকশনারি তে শব্দের সংজ্ঞা ও থাকে, ফলে শব্দটা কোন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হবে,সে ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। ডিকশনারি অ্যাপ অধিকাংশই কম স্টোরেজের পাশাপাশি অফলাইনে ব্যবহার করা যায় ফলে অনেক কার্যকরী হতে পারে ডিকশনারী অ্যাপ গুলো। কপি, ভয়েজ ইনপুট, ছবি স্ক্যানের সব ফিচার ও থাকে ডিকশনারি অ্যাপ গুলো তে। কিছু ডিকশনারী অ্যাপে আবার বিভিন্ন শব্দের সমার্থক, বিপরীত সহ বিভিন্ন অফলাইন গেম ও থাকে,যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীর শব্দের পুঁজি আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।

ইংরেজি থেকে বাংলা ভাষায় অনুবাদের শ্রেণিবিভাগ 

ইংরেজি থেকে মূলত দুইটি উপায়ে বাংলা ভাষায় অনুবাদ করা যায়। 

  • আক্ষরিক অনুবাদ 
  • ভাবানুবাদ 

আক্ষরিক অনুবাদ 

যখন বাক্যের মূল অর্থের দিকে খেয়াল না রেখে বাক্যের প্রতিটি শব্দের শাব্দিক অর্থের মাধ্যমে অনুবা করা হয়, তখন সেই অনুবাদ কে আক্ষরিক অনুবাদ বলা হয়। আক্ষরিক অনুবাদ সাধারণত ব্যবহার হয় না বিশেষ কিছু ক্ষেত্র ব্যাতিত ও তুলনামূলকভাবে একটু জটিল হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ যেমন বলা যায়, I have a Pen, যার আক্ষরিক অনুবাদ হলো, আমার আছে একটি কলম। কিন্তু এই অনুবাদ বাক্যের সৌন্দর্য নষ্ট করলো এবং বাক্য সঠিকভাবে গঠন করলো না। আক্ষরিক অনুবাদ ব্যবহৃত হয় মূলত আইন, সংবিধান, দলিল ইত্যাদি অনুবাদের ক্ষেত্রে। 

ভাবানুবাদ

যখন বাক্যের মূলভাব অক্ষুণ্ণ রেখে নিজের ভাষায় বাক্য কে অনুবাদ করে মূল বিষয় বস্তু উপস্থাপন করা হয়, তখন সেই অনুবাদ কে বলা হয় ভাবানুবাদ। ভাবানুবাদের ক্ষেত্রে মূল ভাষার বাক্য গঠন ও ব্যবহৃত শব্দ কে প্রাধান্য দেওয়া হয় না। অনুবাদক তার নিজের ভাষায় মূল বিষয়বস্তু উপস্থাপন করে। উদাহরণস্বরূপ, I know each and every coin, অর্থাৎ আমি প্রতিটি কয়েন কে চিনতে পারি। কিন্তু আক্ষরিক অনুবাদ করলে এর অর্থ হতো, আমি জানি প্রতিটি এবং সবগুলো কয়েন কে, যা মোটেই অর্থবহ বাক্য না। ভাবানুবাদ মূলত আমাদের পাঠ্যপুস্তক সহ আমাদের জীবনের অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হয়। 

ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদের নিয়ম সমূহ  

ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদের নিয়ম-কানুনের ক্রম নিম্নরূপ।

১. মূলবাক্যে মনযোগ দেওয়া

প্রথমেই ইংরেজি থেকে বাংলায় যে বাক্যের অনুবাদ করতে হবে,সেই বাক্যটি কে সবার আগে খুবই মনযোগ সহ পড়তে হবে। অত:পর বোঝার চেষ্টা করতে হবে কি বলতে চাইছে, প্রয়োজনে কয়েকবার পড়তে হবে।

২. একটি ড্রাফট বা খসড়ার অনুবাদ করা

অনুচ্ছেদ বা বাক্যটি বুঝে নিয়ে একটা অনুবাদ করা যায় ড্রাফট আকারে। কিন্তু সেই ড্রাফট পরে মূল অনুচ্ছেদের সাথে কতটা সাদৃশ্যপূর্ণ বা কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ, তা পরে অনুবাদ টি মূল অনুচ্ছেদের সাথে মিলিয়ে দেখতে হবে।

৩. লাইন ধরে অনুবাদ করা

প্রথমে একটা নির্দিষ্ট লাইন ধরে অনুবাদ করা উচিত। লাইনের অনুবাদ আক্ষরিক অর্থে অনুবাদ করার পরে মূল ধারণার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ না হলে একটা ভাবানুবাদ করতে হবে ; যা মূল অনুচ্ছেদের বা মুল বাক্যের ভাবানুবাদ কে ধারণ করে। যদি খুব জটিল কিছু হয় বা একেবারে যদি বোঝা না যায়, সেক্ষেত্রে আরও পড়তে হবে যতক্ষণ না সম্পুর্ণ না বোঝা যায়। ভাবানুবাদের কাছাকাছি যায় এমন একটা কিছু অন্তত দাঁড় করাতে হবে৷ যদি সেটুকুও না পারা যায় তবে শব্দ গুলো কে নিয়ে আক্ষরিক অনুবাদ করতে হবে।

৪.ব্যাকরণ গত গঠনপ্রণালী অক্ষুণ্ণ রাখা 

বাক্য গঠনের সময় বাক্যের ব্যাকরণ গত দিক গুলো যেমন সবসময় অক্ষুণ্ণ রাখতে হয়, ঠিক তেমনই অনুবাদের সময় ব্যাকরণগত দিক গুলো ঠিকমতো সমাধান করে তবেই বাক্যের অনুবাদ করতে হয়। প্রতিটি বাক্য গঠিত হয় কর্তা, ক্রিয়া ও কর্মের ব্যাকরণগত অবস্থান অনুসারে। তাই অনুবাদের সময় ও বাক্যের কর্তা, কর্ম ও ক্রিয়া সবকিছুর যথাযথ অবস্থান নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে অনুবাদ করতে হবে। ইংরেজি তে ক্রিয়ার উল্লেখ বাক্যে অবশ্যই থাকতে হয়, কিন্তু বাংলায় ক্রিয়া অনেক সময় অর্থ যথাযথ ভাবে প্রকাশ করতে উহ্য হিসেবে ও থাকতে পারে। যেমন : It is very hot here during the day, অর্থাৎ দিনে প্রচন্ড গরম এখানে। লক্ষ্য করুন বাক্যটি তে is সরাসরি ক্রিয়া হিসেবে থাকলেও বাংলা বাক্যে কোনো ক্রিয়া সরাসরি উল্লেখ নেই, বরং উহ্য আছে। আবার ইংরেজি বাক্যে কর্তা+ক্রিয়া+কর্ম বসলেও বাংলা বাক্যে কর্তা+কর্ম+ক্রিয়া বসে। যেমন, He wrote the article yesterday বা সে আর্টিকেল টি গতকাল লিখেছে। এখানে ইংরেজিতে কর্তার পরে ক্রিয়া Wrote ও কর্ম পরে বসলেও, বাংলায় কর্তার পরেই কর্ম ও ক্রিয়া এসেছে। সুতরাং এই প্রক্রিয়া বা এই ভিন্নতা গুলো মাথায় রেখে অনুবাদ করতে হয়।

৫. বাক্যের প্রকারভেদের সাথে অনুবাদের সামঞ্জস্য করা

বাক্যের প্রকারভেদ অর্থাৎ সরল, জটিল ও যৌগিক বাক্যের সাথে Simple, Complex ও Compound এর একটা সামঞ্জস্য করা। বাক্য যদি জটিল হয়, তবে তা অনুবাদ করার সময় সরল ও যৌগিক বাক্যে রাখার চেষ্টা করা উচিত। প্রয়োজনে জটিল বাক্য ভেঙে সরল ও যৌগিক বাক্যে ছোট ছোট করে পরিণত করতে হয়। আবার বাক্য যদি যেন সাধু ও চলিত মিশ্রিত না হয়ে যায় অনুবাদের সময়, সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে।

যেমন, My uncle who died yesterday was an army official.

অর্থাৎ আমার চাচা যিনি গতকাল মারা গেছেন, তিনি একজন আর্মি অফিসার ছিলেন। বাক্যটি এলোমেলো। কিন্তু এই এলোমেলো বাক্যটি সাজিয়ে অনুবাদ করলে হবে, গতকাল আমার চাচা মারা গিয়েছেন , তিনি একজন আর্মির অফিসার ছিলেন। 

৬. উক্তি, প্রবাদ প্রবচন ও বাগধারার অনুবাদ

ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদের ক্ষেত্রে উক্তির কোনো কিছুই পরিবর্তন করা যাবে না। উক্তির আক্ষরিক অর্থ যদি সামঞ্জস্যপূর্ণ না হয়, তবে কিছুটা সামঞ্জস্যপূর্ণ করা যেতে পারে। তবে তা খুবই সামান্য। অন্যদিকে প্রবাদ প্রবচন ও বাগধারার অনুবাদ করতে গেলে সরাসরি করতে গেলে তা রীতিমতো হাস্যরসে পরিণত হবে। এটি সবসময়ই যথাযথ ভাবানুবাদে অনুবাদ করতে হবে।

৭.যতি চিহ্নের ব্যবহার ঠিক রাখা

বাক্যে যতি চিহ্ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। অনুবাদের সময় ইংরেজি বাক্যের যতিচিহ্ন বাংলা বাক্যে যথাযথ প্রয়োগ করতে ভুল হলেই, বাক্যের অর্থ পরিবর্তন হয়ে যাবে। ফলে ভুল অনুবাদ হবে। ইংরেজিতে উদ্বৃতি চিহ্ন থাকলে বাংলা বাক্যে তার ও যথাযথ ব্যবহার হবে অনুবাদের সময়।

৮. ব্যক্তি ও স্থানের অনুবাদের নিয়ম 

ইংরেজি বাক্যে ব্যাক্তি ও স্থানের নাম সরাসরি থাকলে বাংলা বাক্যে কোনো পরিবর্তন ছাড়াই সরাসরি তা বসে যাবে। একই নিয়ম সংখ্যা বাচক কোনো কিছুর ক্ষেত্রেও হয়। সরাসরি বাংলায় তা বসে যাবে। 

৯. পরিভাষা অনুবাদের নিয়ম

পরিভাষা অনুবাদের ক্ষেত্রে বহুল প্রচলিত বাংলা পরিভাষা ব্যবহার করতে হবে। কিন্তু যদি সেরকম কোনো পরিভাষা না থেকে থাকে তবে প্রতিবর্ণ ভাষার ব্যবহারের নিয়ম আছে সেক্ষেত্রে। 

১০. বাক্যের অর্থগত দিক ঠিক রেখে অনুবাদ 

বাক্যের অর্থগত দিক ঠিক রেখে অনুবাদ হচ্ছে বাক্যের অনুবাদের সবচেয়ে বড়ো চ্যালেঞ্জ। তাছাড়া বিষ্ময় সূচক, প্রশ্নবোধক ইত্যাদি সব চিহ্ন ঠিক রেখে অনুবাদ করতে হবে। তার পাশাপাশি ইংরেজি Article (A, An, The) এর সঠিক ব্যবহার, Number এর ও সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে অনুবাদ করা বাঞ্চনীয়।

শেষকথা

ভাষা একটা জাতির নির্দিষ্ট সংস্কৃতির ধারক হিসেবে ঐতিহ্য গড়ে বিশেষায়িত করে তোলে অন্যদের চেয়ে সেই নির্দিষ্ট ভাষা কে। ইংরেজি থেকে বাংলা অথবা বাংলা থেকে ইংরেজি যেভাবেই পরিবর্তন করা হোক না কেন, দুটি ভাষারই স্বকীয় বৈচিত্র্যময় বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ একটা আলাদা দক্ষতা ; যা ধীরেধীরে অনুবাদক রপ্ত করতে সক্ষম হয়। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের এই মাসে প্রত্যেকটা ভাষা কে আমরা সব কিছু নির্বিশেষে সম্মান জ্ঞাপন করি। 

অনবরত জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী

ভাষাভাষী দিক থেকে বাংলা ভাষার অবস্থান বিশ্বে কত তম?

উত্তর : পঞ্চম। 

কিভাবে একজন ভালো অনুবাদক হওয়া যায়?

উত্তর : অনুবাদ একটা শিল্পের চেয়ে ভিন্ন কিছু না। শিল্পী যেমন ক্রমেই সময়ের সাথে সাথে চর্চার মাধ্যমে নিজেকে ছাড়িয়ে যায়, তেমনি অনুবাদক ও সময়ের সাথে সাথে চর্চার মাধ্যমে আরও দক্ষতা অর্জন করে। প্রত্যেক ভাষার নির্দিষ্ট প্রকৃতি, অন্তর্নিহিত অর্থ রয়েছে, যা একজন শিল্পী’ই কেবল উপলব্ধি করতে পারে।

ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদের জন্য কী কোনো বই অনুসরণ করা উচিত? 

উত্তর: নির্দিষ্ট কোনো বই অনুসরন না করে বরং বেসিক গ্রামারের পাশাপাশি ইংরেজির Vocabulary এর ওপর জোর দেওয়া উচিত। তাহলেই ক্রমে ক্রমে উন্নতি হবে অনুবাদ করার ক্ষেত্রে।

রিলেটেড আর্টিকেল গুলো

Back to top button